সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্রবন্ধ ঃ নিষিদ্ধ কবিতা

সাহিত্যের বিভিন্ন ধারার মধ্যে থেকে কবিতা-গান আর নাটকেই স্বদেশ চেতনার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে সযেন সবচেয়ে বেশি। রবীন্দ্রনাথ আর নজরুলের দিকে চোখ রাখলে সেটা যেন আরও অনেক বেশী স্পষ্ট হয়ে উঠে। গল্প ও উপন্যাসে সেই চেতনার প্রভাব রয়েছে খুবই কম। আবার এটাও দেখতে পাই যে, প্রবন্ধে তার কোন ছায়া নেই বললেই চলে। তবে অনেক সময় দেখা যায়, সেই সব প্রবন্ধে, অনেকটাই রাজনৈতিক আলোচনা নির্ভর। যেভাবে স্বদেশ চেতনার কোন উপস্থিতি নেই। আবার এটাও সত্য যে, নাটকের চেয়ে দেশাত্মবোধক গানে, সেই চেতনার প্রকাশ ঘটেছে বিভিন্ন ভাবে, বৈচিত্র্যময় রূপে। যা অতি সহজে পৌঁছে যেতে পারে মানুষের একদম মনের গভীরে। যেন ফিরে আসা কোন সুর অতি সহজে বেঁধে দিয়ে যায় তার মননে। এ-কথা বলে নিতে পারি যে, স্বদেশী আন্দোলনের যুগে, এবং তার পরবর্তী সময়ে, স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রচারিত সেই সঙ্গীত ও কবিতায় তার প্রভাব রয়েছে অনেক বেশী। নবীন সেনের পলাশী যুদ্ধের যুগ থেকে আধুনিক কালের নজরুল, প্রেমেন্দ্র, সুকান্ত পর্যন্ত এই ধারা মিশে রয়েছে নিরবিচ্ছিন্নভাবে, বয়ে চলা কোন এক নির্দিষ্ট দিকে। নিষিদ্ধ ধারার দিক থেকে কেউ-ই যেন বাদ পড়েনি। কি কবিতা, কি গান বা উপন্যাস। সেই শুরু থেকে