সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্রবন্ধঃ বুদ্ধদেব বসুর ‘রজনী হ’লো উতলা’

তিনি গল্পকার নন, তিনি কবি। লিখেছেন কবিতার পর কবিতা। ‘বন্দীর বন্দনাতে’ : ‘ প্রবৃত্তির অবিচ্ছেদ্যর কারাগারে চিরন্তন বন্দী করি রচেছো আমায়’, ‘প্রেমিক’ কবিতায় : ‘ মোরে প্রেম দিতে চাও? প্রেমে মোর ভুলাইবে মন’? , ‘কঙ্কাবতী’ কবিতায় : ‘ তোমার নামের শব্দ আমার কানে আর প্রাণে গানের মতো’ কিংবা, ‘আজ মাঝরাতে ঠাণ্ডা বাতাস ছুটবে যখন, ঘুম ফেলে দিয়ে  তুমি চ’লে এসো এখানে, কেমন?’ কিংবা, আবার যখন লিখেন ‘এসো, ভুলে যাও তোমার সব ভাবনা, তোমার টাকার ভাবনা, স্বাস্থ্যর ভাবনা, এর পর কী হবে,’ আবার লিখলেন ‘আটচল্লিশের শীতের জন্যঃ ১’ এর মতো কবিতা। স্থির থাকেননি, আবার  লিখলেন ‘রাত্রি‘ কবিতায় ‘রাত্রি, প্রেয়সী আমার, প্রসন্ন হও, নিদ্রা দিয়ো না’–এর  মতো কবিতা। লিখে উঠলেন কবিতার পর কবিতা। যে সকল কবিতা কোনো ভাব-বিশ্লেষণ নয়, বরং তাতে প্রকাশ পায়  অপার সৌন্দর্য। কবিতার পাশাপাশি লিখলেন অসংখ্য প্রবন্ধ । ‘লেখার স্কুল’ , ‘কল্লোল ও দিনেশ রঞ্জনদাশ’, ‘জীবনানন্দ দাশ’, তিনি লিখেছিলেন সুধীদ্রনাথের কবিতা নিয়েও। প্রবন্ধের পাশাপাশি আবার লিখলেন বেশকিছু নাটক। ‘তপস্বী ও তরঙ্গিণী’, ‘কালসন্ধা’, ‘অনাম্নী অঙ্গনা’, ‘প্রথম পার্থ’, ‘সংক্রান্তি’, প্