সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্রবন্ধঃ অমিয় চক্রবর্তী : ‘বৃষ্টি’ নিয়ে তিনটি কবিতা

রবীন্দ্রনাথ, মেঘ-বরষা বৃষ্টি নিয়ে এতো সংখ্যক কবিতা লিখেছেন যে তাঁর সমান বা সমসংখ্যক কবিতা বাঙলায় কেউ লিখেনি। রবীন্দ্রনাথ, যাঁর কবিতায় বার বার এবং বহুবার ফিরে ফিরে এসেছে মেঘ, বরষা, বৃষ্টি। বৃষ্টি নামটি নিলেই মনে পড়ে কৈশোর পেড়িয়ে আসা রবীন্দ্রনাথের ওই কবিতাটির কথা। ‘দিনের আলো নিবে এল সূর্য্যি ডোবে ডোবে আকাশ ঘিরে মেঘ জুটেছে চাঁদের লোভে লোভে।’ বৃষ্টি নিয়ে কবিতা পড়ার কথা মনে পড়লে এটাই চলে আসে আমার মনে। অমিয় চক্রবর্তী বৃষ্টি নিয়ে লিখেছেন বেশ কিছু কবিতা। বাঙলায় বৃষ্টি নিয়ে কবিতা লিখেনি এমন কবির সংখ্যা খুব কম বা নেই বললেই চলে। অমিয় চক্রবর্তী, যাঁর কবিতায় পাই ‘বৃষ্টি’ নামক কিছু সৌন্দর্যময় কবিতা। যে কবিতাগুলো আমাকে বিস্ময় বিমুগ্ধ ক’রে। ওই কবিদের কারো কারো কবিতা দ্রুত নিঃশ্বাসে পড়া সম্ভবপর হয়ে উঠে না। বৃষ্টি নামক প্রথম কবিতাটি পাওয়া যাবে অমিয় চক্রবর্তীর ‘একমুঠোতে’। উন্নিশটি কবিতা নিয়ে গ’ড়ে উঠে ‘একমুঠো’ নামক কাব্য গ্রন্থটি। যেখান থেকে শ্রেষ্ঠ কবিতায় তুলে নেওয়া হয় চারটি কবিতা। আমার আরো ভালোলাগে ‘বৃষ্টি’ কবিতাটি ওই তালিকায় উঠে আসে। শ্রেষ্ঠ কবিতায় না আসলে আমার যে খুব খারাপ লাগতে তা-ও নয়। ওই কবিতা

প্রবন্ধঃ সৈয়দ শামসুল হক: প্রকৃত শিল্প সকল কালেরই বটে

সৈয়দ শামসুল হক বাঙলাদেশের প্রধান কবিদের অন্যতম । যিনি একটি কালের অন্তর্গত হয়েও চেয়েছেন কাল অতিক্রম করে যেতে । লেখালেখির সাথে জড়িত রয়েছেন প্রায় চার দশকেরও বেশি সময় ধরে । বলতে গেলে , সাহিত্যের প্রায় সকল শাখাগুলোতে হাত রেখেছেন সমানভাবে । কবিতা ও কথাসাহিত্যগুলোর সৃষ্টির অন্যতম । তিনি যেমন সুপরিচিত , তেমন সমানভাবে জনপ্রিয় , এবং প্রাজ্ঞজন সর্বমহলে । তাঁর এই সব সৃষ্টিকর্মগুলোর মধ্যে থেকে কবিতা সবচেয়ে বেশি আলোড়িত ক ’ রে আমাকে । কাব্যসমগ্র প্রকাশের স্বপ্ন গেঁথে থাকে সকল কবিদের এবং একটা সময় এসে তা প্রকাশ পায় । গত শতকের শেষ দশকে প্রকাশ পায় তাঁর সেই স্বপ্নময় কাব্যসমগ্র । যা অন্যের কাছেও স্বপ্নীল হ ’ য়ে দেখা দেয় । যদিও তাঁর কবিতা স্থবির নয় , বরং তা অন্য সকলের কাছে ধরা দেয় স্নিগ্ধ হ ’ য়ে এবং আলোড়িত করতে পারে দিনের পর দিন । কাব্যসমগ্রের ভূমিকাতে তিনি প্রকাশ করেছেন কবিতা লেখার প্রক্রিয়াটি । সৈয়দ হকের , কাব্য সমগ্র ( ১৯৯৭ )- এ প্রবেশ করানো হয়েছে চৌদ্দটি কাব্যগ্রন্থ । ‘ একদা